









আজকের দিনে এইসব অবাস্তব হলেও, কিছু একটা রয়ে যায়। মধ্যপ্রদেশের সতনা জেলায় প্রে’তাত্মার স’ঙ্গে মে’লামে’শায় এক স’ন্তানের জ’ন্ম দিয়েছে, এমনটাই দাবি করল এক কি’শোরী। কিছু দিন আগে যখন তাকে দেবেন্দ্রনগর এলাকার হেল্থ কেয়ার সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয় তখন বোঝা যায় সে গ’র্ভব’তী। কয়েকদিন পর সেই কিশোরী এক স’ন্তানের জ’ন্ম দেয়।





যখন হেল্থ কেয়ার সেই স’ন্তানের বা’বার পরিচয় জানতে চায় তখন সেই কিশোরী নিজের বাবার নাম নেয়। তারপর সেই প্রে’তাত্মা’র ধ ‘র্ষ- ণে ‘র কা’হিনি বল’তে থা’কে। ঘ’টনাটি বিস্তারিত জানার পর স্বা’স্থ্য কর্মী’রা দেবেন্দ্রনগর থানায় খবর দেয়। খবর শুনে দেবেন্দ্রনগর এলাকার পুলি’শ ব্যপারটা জানতে আসে।





পু’লিশ সেই কি’শোরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সেই কি’শোরী তাদেরকেও সেই অশ’রীরী মে’লামে’শার কাহিনি শোনাতে থাকে। সে বলে যে ওই প্রে’তা’ত্মা দিনের পর দিন তার সাথে জো’র করে শা’রীরিক সম্প’র্ক স্থা’পন করে গেছে এবং ওই মি’ল’নের ফলে সে গ’র্ভব’তী হয়ে পড়ে।





পরিবারের বড়রা কু’সংস্কা’রে বিশ্বাসী হওয়ার ফলে তারা মনে করেন যে কোন দু’ষ্টু আ’ত্মা মেয়েটির ওপর ভ’র করেছে। সেই কারনে কিশোরীকে স্থানীয় এক ওঝার কাছে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ঝাড়ফুঁকও করানো হয়। কিন্তু এতকিছু করার পরেও ওই আ’ত্মার হাত থেকে মু’ক্তি পায়নি সে।





প্রথমে এই কাহিনি শুনে সবাই অবাক হয়ে যায়, কিন্তু দেশের আইন প্রে’তা’ত্মা মানে না। স’ন্তান প্র’সবের পরে সদ্যোজা’তের শারীরি’ক অবস্থা বিবেচনা করে বা’চ্চা-সহ মে’য়েটিকে পা’ন্না ডি’স্ট্রিক্ট হাসপা’তালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। শিশুটি আপাতত হাস’পাতালের নি’উবর্ন কেয়ার ইউনিটে রয়েছে।





দেবেন্দ্রনগর থানা’ও কে’স ডায়েরিটি সিংপুর থানা’য় ফরোয়ার্ড করে দিয়েছে। অ্যাডিশনাল সুপারিনটেন্ডেন্ট অফ পু’লিস রাঘবেন্দ্র সিংহ জানিয়েছেন তদন্ত চলছে। তবে তার ধারণা হয় মেয়েটির পরিবার মা’রাত্ম’ক রক’মের কু’সংস্কারা’চ্ছন্ন, অথবা পরিবারের লোকজন কোন সত্য গোপ’নের চে’ষ্টা করছেন।





হাস’পাতালে মেয়ে’টি তার সন্তা’নের পিতা হিসেবে প্রথমে নিজের বাবার নাম বলেছিল। কিন্তু তার পরেই সে বয়ান বদলে নেয়। ব্যাপারটা অত্যন্ত স’ন্দেহজনক, বলেন রাঘবেন্দ্র।


































