পবিত্র মক্কা শরীফে আজান দেওয়া তার শখ ছিল। ২০০৫ সালে হজে করতে গিয়ে সেই শখ পূরণ করতেও চেয়েছিলেন। তবে সৌদির বাদশার অনুমতি ছাড়া মক্কা শরীফে আজান দেওয়ার রেওয়াজ নেই বলেই তার শখ পূরণ হয়নি।




তার ছেলেমেয়েরা ঢাকায় থাকেন। সেখানে গেলেও স্থানীয় মসজিদে আজান দেন তিনি। বলছি বৃদ্ধ অজি উল্যার কথা। ৬০ বছর ধরে বিনা বেতনে ভালোবেসে লক্ষীপুর জেলার সদর উপজেলায় শাকচর ইউনিয়নে এ কাজ করছেন।




জানতে চাইলে অজি উল্যা চৌধুরী বলেন, আজান দিতে আমার ভালো লাগে। ২০ বছর বয়স থেকেই আমি আজান দিয়ে আসছি। দেশের যে স্থানেই গিয়েছি, সেখানে স্থানীয় মসজিদে আজান দেওয়ার সুযোগ করে নিয়েছি। আল্লাহর পথে মানুষকে ডেকে আনা অনেক সওয়াবের কাজ। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনই আমার উদ্দেশ্য। এর থেকে অন্য কোন চাহিদা আমার নেই। যতদিন সামর্থ থাকবে, ততদিন আজান দিব।



