



1. বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ গঠিত- টারশিয়ারী যুগে
2. বাংলাদেশের পাহাড়গুলো- ভাঁজ পর্বত
3. দেশের বৃহত্তম/উচ্চতম পাহাড়- গারো পাহাড়
4. গারো পাহাড়- ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত




5. বাংলাদেশের পাহাড়ের গড় উচ্চতা- ৬১০ মিটার বা ২০০০ ফুট
6. ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া পাহাড়ে (মৌলভীবাজার)
7. চন্দ্রনাথের পাহাড় অবস্থিত- চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে (হিন্দুদের তীর্থস্থান)
8. লালমাই পাহাড়- কুমিল্লা 9. চিম্বুক পাহাড়- বান্দরবান
10. চিম্বুক পাহাড়ে বাস করে- মারমা উপজাতিরা
11. সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ- তাজিনডং
12. তাজিনডংয়ের অপর নাম- বিজয়
13. তাজিনডং মারমা শব্দ; মানে- গভীর অরণ্যে পাহাড়
14. তাজিনডং- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত
15. তাজিনডংয়ের উচ্চতা- ৩১৮৫ ফুট
16. দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ- কেওকারাডং (উচ্চতা- ২৯২৮ ফুট)
17. কেওকারাডং- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত
18. তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ- চিম্বুক পর্বতশৃ্ঙ্গ (বান্দরবান জেলায় অবস্থিত)
বন বন




19. বনাঞ্চলকে- ৪ ভাগে ভাগ করা যায়
20. সামাজিক বনায়ন কর্মসূচী- ১৯৭৯ সালে
21. জাতীয় বননীতি- ১৯৯৪ সালে
22. বন আইন – ১৯৯২ ও ২০০২ সালে
23. রাষ্ট্রীয় বন নেই- ২৮টি জেলায়
24. দীর্ঘতম বৃক্ষ- বৈলাম বৃক্ষ(বান্দরবান ে জন্মে)
25. বন গবেষণা কেন্দ্র- চট্টগ্রামে
26. হরিণ প্রজনন কেন্দ্র- কক্সবাজারের ডুলাহাজরায়
27. শাল গাছের জন্য বিখ্যাত- ভাওয়াল ও মধুপুরের বন
28. বরেন্দ্রভূমি- রাজশাহীতে সুন্দরবন
সুন্দরবন
29. বাংলাদেশের জাতীয় বন- সুন্দরবন
30. বিশ্ব ঐতিহ্য (World Heritage)- সুন্দরবন
31. সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে- UNESCO (১৯৯৭ সালে) (৫২২তম)




32. মোট বনভূমি- ২৫ লক্ষ হেক্টর/ ২৫ হাজার বর্গকিমি
33. বনভূমি মোট ভূমির- ১৭.৫০%
34. সুন্দরবনের আয়তন – ৫৭৪৭ বর্গকিমি(অথবা ৫৫৭৫ বর্গকিমি)/ ২৪০০ বর্গমাইল
35. বাংলাদেশে সুন্দরবনের- ৬২% (বাকি ৩৮% ভারতে)
36. সুন্দরবনকে স্পর্শ করেছে- ৫টি জেলা
37. পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন- সুন্দরবন (সুন্দরবন টাইডাল বনও বটে)
38. সুন্দরবনের ৩টি এলাকাকে অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
39. সুন্দরবনের প্রধান গাছ- সুন্দরী
অন্যান্য ভৌগোলিক তথ্য বিল
39. সর্ববৃহৎ বিল- চলনবিল
40. চলনবিল- পাবনা ও নাটোরে অবস্থিত
41. চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী- আত্রাই
42. মিঠাপানির মাছের প্রধান উৎস- চলনবিল
43. তামাবিল- সিলেটে
44. বিল ডাকাতিয়া- খুলনায়
45. আড়িয়াল বিল- শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) হাওড়




46. সবচেয়ে বড় হাওড়- টাঙ্গুয়ার হাওড়
47. টাঙ্গুয়ার হাওড়- সুনামগঞ্জে
48. টাঙ্গুয়ার হাওড়- World Heritage (UNESCO ঘোষিত)
49. টাঙ্গুয়ার হাওড়কে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বলে ঘোষণা করে- ২০০০ সালে




50. হাকালুকি হাওড়- মৌলভীবাজার [বিল ও হাওড়ের পার্থক্য মূলত- বিলে সারা বছর পানি থাকে, কিন্তু হাওড়ে সারা বছর পানি থাকে না । শীতকালে হাওড় শুকিয়ে যায়, আবার বর্ষাকালে পানিতে ভরে যায় । বিলের পানির স্তর মাটির স্তরের নিচে থাকে, তাই বিলে সারা বছর পানি থাকে । আর হাওড়ের পানির স্তর থাকে মাটির স্তরের উপরে; মূলত আশেপাশের তুলনায় নিচু হওয়ায় বর্ষাকালে ভরা নদীর পানি হাওড়ে এসে জড়ো হয় । শীতকালে নদীর পানি কমে গেলে হাওড়-ও শুকিয়ে যায় ।]
ঝরনা
51. শীতল পানির ঝরনা- কক্সবাজারের হিমছড়ি পাহাড়ে
52. গরম পানির ঝরনা- সীতাকুণ্ডের চন্দ্রন



