







১। বইয়ের বিশেষ অংশ হাইলাইট করাঃ
প্রতিটা অধ্যায়ের বিশেষ কিছু অংশ থাকে যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ বা পরিক্ষায় আসার মত। পড়ার সময় সেগুলো রঙ্গিন কালি বা হাইলাইটার দিয়ে দাগিয়ে রাখা উচিত।এতে পরিক্ষার আগে সময় সাশ্রইয়ের সাথে সাথে খুব সহজেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তু আয়ত্ব বা রিভিশন দেওয়া যায়।
২। বার বার পড়াঃ
একই জিনিস বারবার পড়লে সেটা ব্রেনের মধ্যে স্থায়ী হয়।মুখস্থ করার সাথে সাথে সেটা বারবার পড়লে পরিক্ষার হলে খুব সহজেই কাঙ্খিত উত্তর লিখে আসা যায়।




৩। গ্রুপ স্টাডি করাঃ
গ্রুপ স্টাডি করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।যেকোন সেমস্যা কয়েকজন মিলে সমাধানের মত ভাল উপায় আর এই।এতে একটা সমস্যার ওপর কয়েক রকম সমাধান পাওয়া যায় যা পরিক্ষায় খুব কাজে দেই।আর গ্রুপ স্টাডিতে পড়ালেখা অনেক আনন্দদায়ক হয়।




৪। নোট তৈরি করাঃ
পাঠের ওপর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো নোট করে রাখা উচিত।এতে পরিক্ষার আগে খুব সহজেই পড়া শেষ করা যায় এবং পরিক্ষার আগে খুবই হেল্পফুল একটি পদ্ধতি।হাতে কম সময় নিয়েও নোট ফলো করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।




৫। পরামর্শ করাঃ
যেকোন সমস্যা নিয়ে বড় ভাইয়া বা টিচারের সাথে খোলা মেলা আলোচনা করা যায়।এতে অনেক সমস্যার খুব ভালো সমাধান পাওয়া যায়।এছাড়া বড় ভাইয়াদের দিকনির্দেশনা ফলো করলে ভালো হয়।এতে সুসম্পর্ক রক্ষার সাথে সাথে অনেক হেল্পও পাওয়া যায়।




৬। শর্টকার্ট টেকনিকঃ
কিছু টপিক মনে রাখা অনেক কষ্ট হয়। কিন্তু একটু টেকনিক করে পড়লেই সেই সমস্যা আর থাকবে না।যেমনঃ অর্থো-প্যারা ও মেটা নির্দেশক C,O,N,S এর যেকোনো দুটি মৌল একসাথে থাকলে তা হয় একটা নির্দেশক।এভাবে বাকি কঠিন টপিকগুলো টেকনিক্যালি পড়লে খুব সহজই মনে রাখা যাবে।




৭। ভালো বন্ধু নির্বাচনঃ
সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,অসৎ সঙ্গে স্বর্বনাশ।তাই সবসময় ভালো বন্ধু নির্বাচন করা আমাদের কর্তব্য।আর যখন তুমি পড়ুয়া ছেলে মেয়ের সাথে থাকবা তখন তুমিও তার সাথে সাথে পড়াই মনযোগী হবে।এটা হতেই হবে।




৮। প্রতিযোগী ঠইক করাঃ
প্রতিযোগী ছাড়া কখনো এগিয়ে যাওয়া ত্বরান্বিত হয় না।তাই লক্ষ্যে পৌছাতে হলে বাহ্যিক বল প্রয়োগকারী ঠিক কর।কারণ বাহ্যিক বল ছাড়া এগিয়ে যাওয়া খুব কঠিন।তাই টার্গেট ফিক্সট করে প্রতিযোগীতা করেই সাফল্য ছিনিয়ে আনতে হবে।




৯। ধর্ম কর্মঃ
রেজাল্টের আগের দিন এক্কেবারে মাউলানা,ধার্মিক,ধর্মভীরু হয়ে কোনো লাভ নাই।নিয়মিত ধর্মভীরুতা প্রকাশ করে আল্লাহর কাছে পার্থনা করা উচিত। আল্লাহর মন জয় করতে পারলে যেকোনো কিছুই করা সম্ভব।




১০। খাতাই উপাস্থাপঃ
গত দুই বছরে কলেজ,বাসা,প্রাইভেট,টিউটর,কোচিং এ আমরা যা পড়েছি সেটা সুন্দর করে গুছিইয়ে লিখতে হবে। কাটা কাটি না করাই ভালো, যদি কাটাকাটি হয়েই যায় তাহলে বেশি ঘসা মাঝা না করে এক টানে কেটে দেওয়া উচিত।পয়েন্ট টু পয়েন্ট সুন্দর উপাস্থাপই পারে তোমার রেজাল্ট ভালো করতে।



