









২০০৪ সনেরে ২৬ ডিসেম্বরের সুনামির কথা তো সবারই জানা। স্ম’রণকালের ভ’য়াবহ এই সুনামি ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের সব কিছু ধ্বং’স করে দিয়েছিল, তখন অলৌ’কিকভাবে সেখানে সম্পূর্ণ অক্ষ’ত অবস্থাতেই ছিল একটি মসজিদ। ইতিহাসের যে কোন স্মর’নীয় ঘটনায় এক অলৌ’কিক বিষয়ের জন্ম, যা সাধারণ মানুষের চিন্তা ও ভাবনার উর্দ্ধে থাকে।





এ সব অলৌ’কিক ও অস্বা’ভাবিক ঘটনার দর্শন ও নেপ’থ্য কারণ সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্য দেয়া মানুষের সাধ্যের বাইরে। এমন অলৌ’কিক ও অস্বা’ভাবিক ঘটনার ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে একটি মসজিদ অক্ষ’ত থাকার ঘটনাটি।যে ট্রাজে’ডির প্রভা’বে এ বিস্তীর্ণ দ্বীপের কয়েক লাখ মানুষ, হাজার হাজার ঘর-বাড়ী





এমনকি জীব-জন্তুও বিনা’শ হয়েছিল; কিন্তু এত কিছুর পর সেখানে একটি মসজিদ সম্পূর্ণ অলৌ’কিকভাবে অক্ষ’ত ছিল। এ ঘটনাটি তখন সারা দুনিয়ার ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। এ মসজিদটি আজও সে দ্বীপের ভয়াবহ সুনামির স্মৃতিকে ধারণ করে আছে। ৩০ভ’য়াবহ ঘূর্ণিঝড় সুনা’মিতেও অক্ষ’ত ছিল ইন্দোনেশিয়ার





আচেহ প্রদেশের রহমতউল্লাহ মসজিদ। যা এখনো একই স্থানে অবিকল অক্ষ’ত অবস্থায় বিদ্যমান।যেখানে নিয়মিত নামাজ আদায় করছে মুসলিমরা। ভ’য়াবহ ঘুর্ণিঝড় সুনা’মিতেও মসজিদটির কোনো ক্ষ’তি হয়নি।রহমতউল্লাহ মসজিদের ইমাম সুলাইমান মুহাম্মাদ আমিন সে দিনের ভ’য়াবহ ঘটনার স্মৃ’তিচারণ করে বলেন, ‘২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের ভ’য়াবহ সুনা’মির





কথা স্পষ্ট মনে আছে। ৯.৩ মাত্রার মারা’ত্মক ভূমিকম্প যখন এ অঞ্চলে আঘা’ত হা’নে, তখন মসজিদের পাশে একটি অনুষ্ঠান চলছি।৬৮ বছরের বৃদ্ধ ইমাম মুহাম্মাদ আমিন বলেন, ‘বিক’ট আওয়াজের কিছুক্ষণের মধ্যেই আঘা’তহা’নে সুনামি। ৩০ মিটার উঁচ সুনামির আঘা’তে আচেহ প্রদেশের এ মসজিদ এলাকার আশেপাশে সব ঘর, বসতবাড়ি, ভবন ও বনাঞ্চল ধ্বং’সয’জ্ঞে পরিণত হয়।





























