









সাতদিনের পুলিশি অভিযানে বিরিয়ানির দোকানগুলো থেকে উদ্ধার করা হল ১২টি বিড়াল- খাসি, মুর্গি নয়, বিরিয়ানি বানানো হচ্ছিল বিড়ালের মাংস দিয়ে। দাম তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় বিক্রিও হচ্ছিল রমরমা। ভারতের চেন্নাইয়ে সাতদিন ধরে পুলিশি অভিযানে বিরিয়ানির





দোকানগুলো থেকে উদ্ধার করা হল ১২টি বিড়াল। আবাদি, পাল্লাভরম, তিরুমুল্লাইয়াভোরাম, পুম্পোজিল এবং কান্নিকাপুরমে অভিযান চালিয়ে বিড়ালগুলোকে উদ্ধার করা হয়। এসব ক’টি এলাকাই আদিবাসী অধ্যুষিত। প্রথমবার বিড়াল রহস্যজনকভাবে উধাও হওয়ার অভিযোগ আসে





বালাজিনগর এলাকা থেকে। এক বাসিন্দার অভিযোগ ছিল, বিগত কয়েকদিন ধরে তার ও তার প্রতিবেশীদের পোষা বিড়াল উধাও হয়ে যাচ্ছে। ক্রমে বিড়াল উধাও হওয়ার ঘটনা বাড়তে থাকে। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিড়াল চুরি করছে আদিবাসীদের একাংশ।কয়েকজনকে





জেরা করে জানা যায়, বিড়াল তারাই চুরি করছে। কোথায় বিক্রি করা হচ্ছে এ বিড়ালগুলোকে, সেই জেরায় ওঠে আসে বিরিয়ানির দোকানগুলোর নাম। এ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কয়েকজন আদিবাসীকে। পৃথিবীতে ডায়মন্ডের মূল্য সবচেয়ে বেশি। যারা অনেক ধনী





হয় তারাই ডায়মন্ড কেনার শখ পূরণ করতে পারেন। ডায়মন্ড বা হিরা মূলত সাদা রঙের হয়ে থাকে। তবে ব্ল্যাক বা কালো ডায়মন্ডও রয়েছে। জানেন কি, গোলাপি ডায়মন্ডও রয়েছে! তবে তা দুষ্প্রাপ্য। এই ডায়মন্ডকে বিশ্বের সেরা ডায়মন্ডগুলোর একটি বলা হয়। সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের





জেনেভায় ১৯ ক্যারেটের দুষ্প্রাপ্য গোলাপি ডায়মন্ডের নিলামে তোলা হয়। যার দাম উঠেছে ৫০ মিলিয়ন ডলার (৪৪ মিলিয়ন ইউরো)। নিলাম প্রতিষ্ঠানের ক্রিস্টি’সের ডাকে গোলাপি রঙের দুষ্প্রাপ্য ডায়মন্ডের এই অবাক করা দাম ওঠে। এই ডায়মন্ডের প্রতি ক্যারেটের দাম পড়ছে ২.৬





মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ক্যারেটের হিসেবে বিক্রির দিক দিয়ে এই দাম আগের সব রেকর্ড ভেঙেছে। মার্কিন বিলাসবহুল ব্র্যান্ড হ্যারি উইনস্টন এই ডায়মন্ডটি কিনে নেন। তারা এই গোলাপি ডায়মন্ডের নতুন নাম দেন ‘উইনস্টন পিংক লিগেসি’।







































