







ভারত -চীন সম্পর্ক
পঞ্চশীল নীতি
১৯৫৪ সালে জওহরলাল নেহরু এবং চিনা প্রধানমন্ত্রী চৌ-এন-লাই দু দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক নির্ধারণে যে নীতি সমূহ গ্রহণ করে তাকে পঞ্চশীল নীতি বলে। পঞ্চশীল বলতে এখানে বলা হয়েছে-




(ক) প্রতিটি স্বাধীন দেশের ভৌগোলিক অখন্ডতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধাশীল হওয়া,
(খ) দ্বন্দ্ব-সংঘাত পরিত্যাগ বা অনাক্রমণ নীতি গ্রহণ করা,
(গ) অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকা,
(ঘ) পারস্পরিক সাম্য ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করা এবং




(ঙ) শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও শান্তিপূর্ণ উপায়ে সকল সমস্যার সমাধান করা ।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পঞ্চশীল নীতি একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এক পর্যায়, ১৯৫৫ সালে এসে লাওস, নেপাল, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার, যুগোস্লাভিয়া ও কম্বোডিয়া এ নীতি গ্রহণ করে।
যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বলয়ের বাহিরে এসে যে জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতি (NAM) প্রতিষ্ঠা পায় তাও পঞ্চশীলের উপর স্থাপিত



















