









ধূ’মপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষ’তিকর কে না জানে! তাও স্বাস্থ্যের তোয়াক্কা না করেই অবাধে চলে ধূ’মপান। স্বাভাবিক ভাবেই ফু’সফুসে ক্যা’ন্সার সহ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত বিভিন্ন রো;গের সম্ভাবনা বেড়ে চলে। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর বাংলাদেশে ৫৭ হাজারেরও বেশি মৃ’ত্যু’র কারণ তা’মাকজাত দ্র’ব্য’ সেবন।





তবে ধূম’পায়ী’দের জন্য ভাল খবর দিচ্ছে সাম্প্রতিক এক গবেষণা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ট্রিবিউন’-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, আপনার রান্নাঘরেই মজুত রয়েছে এমন দু’টি জিনিস, যা নিয়মিত খেলে ধূম’পানের ক্ষ’তি পুষিয়ে যেতে পারে।





মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘জনস হপকিনস ব্লুমবার্গ স্কুল অফ পাবলিক হেলথ’-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, ধূ’মপানের পাশাপাশি যাঁরা বেশি করে আপেল ও টমে’টো খান, গবেষণায় দেখা গেছে তাঁদের ফুস’ফুস অনেক কম ক্ষতিগ্রস্থ হয়।





৬৫০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির উপর একটি সমীক্ষা চালানো হয়, যাঁরা ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ধূ’ম’পান করেছেন। সমীক্ষায় দেখা যায়, ১০ বছরে তাঁদের ফু’সফু’সের যে পরিমাণ ক্ষ’তি হওয়ার কথা, সেটা হয়নি। জিজ্ঞেস করলে তাঁরা জানান, প্রচুর পরিমাণে টমেটো, আপেল-সহ বিভিন্ন ধরনের ফল খেতেন তাঁরা। এটিকেই সুস্থতার চাবিকাঠি বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা।’





গবেষকদের মতে, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা যদি প্রতিদিন গড়ে একজোড়া টমেটো এবং তিনটি করে আপেল খান, তাহলে তাঁদের ফু’স’ফুস অন্যদের তুলনায় কম ক্ষ’তিগ্র’স্ত হয়। তাজা টমেটো ও ফলের বদলে যদি প্রক্রিয়াজাত টমেটো ও ফল খাওয়া হয়, তাহলে কিন্তু কোনও উপকার হয় না।





জ’নস হপকিনসের সহকারী অধ্যাপক ভ্যানেসা গার্সিয়া-লারসেন বলেছেন, ‘এই গবেষণায় দেখা গেছে, যে ব্যক্তিরা ধূ’মপা’ন ছেড়ে দিয়েছেন, তাঁরা যদি ঠিকমতো ফল খান, তাহলে বয়স বাড়লেও ফুস’ফুসের কর্মক্ষ’মতা কমে যাবে না। উল্টে ফু’সফু’সের সমস্যা মিটে যেতে পারে। যে ব্যক্তিদের শ্বা’সকষ্টের সমস্যা আছে, তাঁদের অবশ্যই প্রচুর পরিমা’ণে ফল ও টমেটো খাওয়া উচিত।’


































